কিশমিশের উপকারিতা
আঙুর ফলের শুকনা রূপই হচ্ছে কিশমিশ। যা তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ অথবা মাইক্রোওয়েভ ওভেনের সাহায্যে। তাপের কারণে আঙুরের ফ্রুক্টোজগুলো জমাট বেঁধে পরিণত হয় কিশমিশে।কিশমিশ খেতে আমরা প্রত্যেকেই খুব ভালোবাসি। কোনও খাবারের মধ্যে মিশিয়ে হোক আর এমনি এমনি হোক। শুধুমাত্র রান্নার স্বাদ বৃদ্ধিই নয়, আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যেও কিশমিশ খুবই উপকারী। জেনে নিন কিশমিশ আমাদের শরীরের কী কী উপকার করে-
![]() |
কিশমিশের উপকারিতা |
১। লিভার বা যকৃত্ পরিষ্কার করতেও কিশমিশের জুরি নেই। নিয়মিত কিশমিশের পানি লিভার সাফ হয়।
২। টানা চার দিন কিশমিশের পানি পান করলে, পেট একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে। পেটের গন্ডগোল থাকবে না।
৩। নিয়মিত কিশমিশের পানি পান করলে ভরপুর এনার্জি পাবেন শরীরে।
৪। কিশমিশ হার্টকে ভালো রাখে। সেইসঙ্গে শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক যে কোলেস্টেরল রয়েছে, তা দূর করে।
৫। কিশমিশে রয়েছে নানা ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল। কিশমিশ না-খেয়ে শুধু কিশমিশের পানি খেলেও সেই ভিটামিন ও মিনারেল শরীরে ঢোকে।
৬। কিশমিশে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। যা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। প্রত্যেকদিন নিয়ম করে কিশমিশ খেলে আমাদের হজমশক্তি উন্নত হয়।
৭। প্রচুর পরিমানে আয়রন, কপার, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আছে কিশমিশে। যা আমাদের শরীরের লোহিতরক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত কিশমিশ খেলে অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। শুধু তাই নয়, প্রত্যেক দিন কিশমিশ খেলে আঘাত বা চোট লাগায় রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াও প্রতিরোধ সম্ভব।
৮। ক্যাভিটি এবং দাঁতের অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে কিশমিশ। মাড়ি সুস্থ রাখে। তার সঙ্গে দাঁত সাদাও করে।
৯। কিশমিশ বেশ ভালো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আমাদের শরীরের কোষগুলোকে ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করে। কিশমিশ ত্বক ভালো রাখে। এটি নিয়মিত খেলে তারুণ্য ধরে রাখতে রাখা সম্ভব।
১০। এছাড়া অতিরিক্ত ওজন কমাতেও সাহায্য করে কিশমিশ।
৭। প্রচুর পরিমানে আয়রন, কপার, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আছে কিশমিশে। যা আমাদের শরীরের লোহিতরক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত কিশমিশ খেলে অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। শুধু তাই নয়, প্রত্যেক দিন কিশমিশ খেলে আঘাত বা চোট লাগায় রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াও প্রতিরোধ সম্ভব।
৮। ক্যাভিটি এবং দাঁতের অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে কিশমিশ। মাড়ি সুস্থ রাখে। তার সঙ্গে দাঁত সাদাও করে।
৯। কিশমিশ বেশ ভালো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা আমাদের শরীরের কোষগুলোকে ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করে। কিশমিশ ত্বক ভালো রাখে। এটি নিয়মিত খেলে তারুণ্য ধরে রাখতে রাখা সম্ভব।
No comments:
Post a Comment