শীতে ত্বকে লোশন নাকি তেল?
শীতের শুষ্কতার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়ে আমাদের ত্বকে। এ সময়ে ত্বকের সুরক্ষার জন্য চাই একটু বাড়তি সেবা-যত্ন। ত্বকের স্বাভাবিক অবস্থা বজায় রাখতে আমরা কৃত্রিম উপায়ে আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্য বিভিন্ন ধরনের ময়েশ্চারাইজার কিংবা তেল ব্যবহার করা হয়।![]() |
শীতে ত্বকে লোশন নাকি তেল? |
বাঙালিদের মধ্যে শীতকালে সরষের তেল ত্বকে ব্যবহারের ঐতিহ্য বেশ পুরোনো। তারপর অলিভ অয়েল কিংবা নারকেল তেলও ব্যবহার করা যেতে পারে।
অনেকেই শরীরে চিটচিটে ভাবেই জন্য তেল ব্যবহার না করে লোশন ব্যবহার করতে স্বাছন্দবোধ করেন। শীতে শিশুদের ত্বকে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে অনেক বেশি। আবার ৪০ বছর অতিক্রম করলে ত্বক ক্রমেই শুষ্ক হতে শুরু করে। তখন বেশি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। ত্বকে সারা বছরই কম-বেশি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হয়, বিশেষ করে যাদের ত্বক শুষ্ক। তবে, শীতকালে স্বাভাবিকভাবেই ত্বকের প্রতি অনেক বেশি যত্নবান হতে হয়।
তৈলাক্ত ত্বকে যারা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে পারেন না, তাঁদের জন্য কাঠবাদাম বেশ উপকারী।
যেকোনো ময়েশ্চারাইজারের মূল উপাদান হচ্ছে লিকুইড প্যারাফিন। আর সেটি সরাসরি লাগাতে পারেন আপনার ত্বকে। যেকোনো ওষুধের দোকানে কিনতে পাওয়া যায় এই লিকুইড প্যারাফিন, দামও সবার নাগালে। আরও সাশ্রয় চাইলে কিনে আনুন গ্লিসারিন। পানির সঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন নিয়মিত। লিকুইড প্যারাফিনের চেয়ে গ্লিসারিন একটু ঘন, তাই পানিতে মিশিয়ে ত্বকে লাগাতে হয়। সেদিক থেকেও এটি বেশ সাশ্রয়ী। ছবিঃ সংগৃহীত
No comments:
Post a Comment