অতিরিক্ত গ্রিন টি পানের স্বাস্থ্য ঝুঁকি
গ্রিন টি স্বাস্থ্যকর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে পরিপূর্ণ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে, রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ওজন কমতে সাহায্য করে। এতো সব উপকারিতা সত্ত্বেও অতিরিক্ত গ্রিন টি পান করার ফলে স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে।

অতিরিক্ত গ্রিন টি পানের স্বাস্থ্য ঝুঁকি
১। ক্যাফেইন এর মাত্রাতিরিক্ততাঃ গ্রিন টি ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয়। তাই হৃদস্পন্দন দ্রুত হওয়া, পেটের সমস্যা, অস্থিরতা, উদ্বিগ্নতা, ইনসমনিয়া এবং কম্পনের মত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। যদি কেউ নিয়মিত গ্রিন টি পান করেন তাহলে তার শরীর ক্যাফেইন এর প্রতি নির্ভরশীল হয়ে পড়বে এবং এটি পান করা বন্ধ করে দিলে ব্যক্তির শরীরে বিরক্তিভাব, নিদ্রালুতা এবং মাথাব্যথার লক্ষণ দেখা দিতে পারে। কারন কেউ যদি এর প্রতি সংবেদনশীল হন তখন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে।
২। আয়রনের শোষণে বাঁধাঃ চা এ ফ্লেভনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার শরীরে সুরক্ষা প্রভাব দিতে পারে এবং শরীরে আয়রন শোষিত হওয়া প্রতিরোধ করে। খাওয়ার সময় গ্রিন টি পান করলে আয়রনের শোষণ ৭০ শতাংশ কমে। তাই খাওয়ার পর পরই চা পান করতে হলে চায়ের সাথে লেবুর রস মেশান, এতে আয়রন যুক্ত হয়ে যাওয়ার প্রভাব কমবে।
৩। মিষ্টি চাঃ যদি আপনি গ্রিন টি এর সাথে চিনি মেশান তাহলে আপনি অস্বাস্থ্যকর ক্যালোরি গ্রহণ করছেন। বোতলজাত গ্রিন টি এর প্রতি কাপে ৩০-৯০ ক্যালোরি থাকে। আপনার চায়ের কাপে প্রতি চামচ চিনিতে ১৬ ক্যালোরি থাকে।
৪। স্বাস্থ্য জটিলতাঃ যদিও গ্রিন টি পান করা নিরাপদ, তবে অতিরিক্ত পান করার ফলে স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হতে পারে যেমন- দুশ্চিন্তায় ভোগেন যারা তাদের উদ্বিগ্নতা আরো বৃদ্ধি পায় এবং ডায়রিয়া হলে চা পান করলে সমস্যা আরো বৃদ্ধি পায়। মেডলাইন প্লাস এর মতে, অ্যানেমিয়া, গ্লুকোমা, হৃদরোগ বা ব্লিডিং সমস্যা থাকলে গ্রিন টি পান করা নিরাপদ নয়।
দিনে কতবার পান করা যায় গ্রিন টি?
দিনে ৫ বারের বেশি গ্রিন টি পান করা ঠিক নয়। দিনে ৩ কাপ গ্রিন টি পান করাই যথেষ্ট ওজন কমানোর জন্য। খালি পেটে গ্রিন টি পান করা ভালো, এতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের শোষণ ভালো হয়।
![]() |
অতিরিক্ত গ্রিন টি পানের স্বাস্থ্য ঝুঁকি |
২। আয়রনের শোষণে বাঁধাঃ চা এ ফ্লেভনয়েড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা আপনার শরীরে সুরক্ষা প্রভাব দিতে পারে এবং শরীরে আয়রন শোষিত হওয়া প্রতিরোধ করে। খাওয়ার সময় গ্রিন টি পান করলে আয়রনের শোষণ ৭০ শতাংশ কমে। তাই খাওয়ার পর পরই চা পান করতে হলে চায়ের সাথে লেবুর রস মেশান, এতে আয়রন যুক্ত হয়ে যাওয়ার প্রভাব কমবে।
৩। মিষ্টি চাঃ যদি আপনি গ্রিন টি এর সাথে চিনি মেশান তাহলে আপনি অস্বাস্থ্যকর ক্যালোরি গ্রহণ করছেন। বোতলজাত গ্রিন টি এর প্রতি কাপে ৩০-৯০ ক্যালোরি থাকে। আপনার চায়ের কাপে প্রতি চামচ চিনিতে ১৬ ক্যালোরি থাকে।
৪। স্বাস্থ্য জটিলতাঃ যদিও গ্রিন টি পান করা নিরাপদ, তবে অতিরিক্ত পান করার ফলে স্বাস্থ্য সমস্যা তৈরি হতে পারে যেমন- দুশ্চিন্তায় ভোগেন যারা তাদের উদ্বিগ্নতা আরো বৃদ্ধি পায় এবং ডায়রিয়া হলে চা পান করলে সমস্যা আরো বৃদ্ধি পায়। মেডলাইন প্লাস এর মতে, অ্যানেমিয়া, গ্লুকোমা, হৃদরোগ বা ব্লিডিং সমস্যা থাকলে গ্রিন টি পান করা নিরাপদ নয়।
No comments:
Post a Comment