বসন্তের ছোঁয়া লাগুক প্রানে.........
শীতের হিম বিদায় নেবার কাল প্রায় উপস্থিত, ক'দিন বাদেই চলে আসবে বসন্ত। কোকিল যেন তার কুহু সুরে প্রকৃতিতে বসন্তের আগমনী বার্তা পাঠাচ্ছে। এ সময়েই শীতের জীর্ণতা সরিয়ে ফুলে ফুলে সেজে ওঠে প্রকৃতি। গাছে প্রকৃতিতে চলে মধুর বসন্তে সাজ সাজ রব। কচি পাতায় আলোর নাচনের মতই বাঙালির মনেও দোলা লাগায়। প্রকৃতির মতোই তরুণ-তরুণীর মনে দোলা দিয়ে যাচ্ছে বসন্তের রং। তাই তো তরুণীর রঙিন সাজেও ঘটে এই বসন্তের বহিঃপ্রকাশ। বসন্ত মানেই প্রকৃতিতে রঙের ছড়াছড়ি। তাই এই দিন নিজেকে রাঙান প্রকৃতির রঙে। তাহলে জেনে নিন কীভাবে সাজতে পারেন এই বসন্তে।
বসন্তকে আপন রঙে সাজাতেই যেন হলুদ ফুলেরা সোনা রং ধারণ করে। হলুদ রংটার ভেতর একটা আগুনলাগা সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। হলুদ আর কমলায় মাখামাখি হয়ে বসন্তের একটা আলাদা রং দাঁড়িয়ে গেছে। বাসন্তী বা হলুদ বসনেই বসন্তবরণ উৎসব পার হয়। অনেকে তা থেকে খুব একটা সরতে চান না, আবার ভিন্নতাও চাচ্ছেন, তেমন মেয়েরা গেরুয়া বা বাদামি রঙ বেছে নিন চোখ বুজে। শাড়িতে এসব রঙ দিনের উৎসবে বেশ মানানসই। শাড়ির পাশাপাশি এখন সালোয়ার-কামিজ,কুর্তি কিংবা ফতুয়াও চলে বেশ।
শাড়ি পরতে চাইলে সুতি, অ্যান্ডি, তাঁত বা জামদানি যাই পরা হোক, রঙের বেলায়ও সহমত অধিকাংশ তরুণীর। বাসন্তী, সবুজ, কমলা, লাল, নীল এগুলোই থাকবে পোশাকে। শাড়ি হতে পারে একদম এক রঙের। শুধু পাড়ে থাকতে পারে রঙের ছড়াছড়ি কিংবা পুরো শাড়িতেই থাকতে পারে ব্লক ও জরির কাজ। ব্লাউজের কাটে আনতে পারেন ভিন্নতা। যারা ছোট হাতা পরেন তাদের জন্য ব্লাউজ হতে পারে ম্যাগি হাতা কিংবা ঘটি হাতা। একপেঁচে শাড়ি পরা হলে এরকম ব্লাউজ ভালো দেখাবে। আর যারা ছোট হাতা পরেন না, তারা পরতে পারেন হাতের থ্রি-কোয়াটার হাতা বর্ডারে কুচি, কিংবা বর্ডারে বসাতে পারেন চুমকি বা জরির লেস। তবে সেটা যেন চিকন হয়। বসন্তের সাজে যেকোনো রঙের শাড়ির সঙ্গেই গাড় লাল রঙের ব্লাউজ ভালো দেখায়। এক রঙা ব্লাউজে এমব্রয়ডারী করানো যেতে পারে, সেই সাথে করাতে পারেন জারদৌসি ওয়ার্কও।
বসন্তকে আপন রঙে সাজাতেই যেন হলুদ ফুলেরা সোনা রং ধারণ করে। হলুদ রংটার ভেতর একটা আগুনলাগা সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। হলুদ আর কমলায় মাখামাখি হয়ে বসন্তের একটা আলাদা রং দাঁড়িয়ে গেছে। বাসন্তী বা হলুদ বসনেই বসন্তবরণ উৎসব পার হয়। তাই এইদিনে মেকাপে ত্বকের খুঁত ঢাকা নয়; বরং ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করুন। বেশি কিছু নয়, হালকা আইশ্যাডো, কাজল আর লিপগ্লসটাই এ দিনের সাজে পূর্ণতা আনবে। বসন্তের প্রথম দিনটার স্বাভাবিক যে বর্ণচ্ছটা, তাকে আর কৃত্রিম রঙে রাঙানোর প্রয়োজন নেই। পোশাকের রঙে ঔজ্জ্বল্য তো থাকছেই, সাজটা না হয় সেদিন সাদাসিধেই থাকল। সুতির শাড়ি হলে মাটির গয়না পরতে পারেন। কিংবা কাঠ বা পুঁতির গয়নাও ভালো লাগবে সুতি শাড়ির সাথে। হাত ভর্তি কাঁচের চুড়ি পরে নিন। তবে যদি সম্পূর্ণ ব্লাউজেই জমকালো কাজ থাকে, তাহলে গলা ও হাত বাদ দিয়ে কানে ঝুমকা পরে নিন।
উজ্জ্বল হলুদরঙা ফুল ছাড়া যেন পূর্ণই হয় না বসন্তে বাঙালি নারীর সাজ। কারণ, বাঙালি নারীর লাবণ্যের সঙ্গে ফুলটা জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভাবে। চুলে তাজা ফুলের ব্যবহার তো আপনাকে রঙিন করেই। চুলটা খোলাই ভালো লাগবে এমন দিনে। আর যদি কেউ চুল খোলা রাখাতে না চান, সেক্ষেত্রে হালকা করে চুলটা বেঁধে নিন। তবে এই সময়ে চুলে মেসি ভাবটা অনেক ভালো লাগবে। এ ছাড়া খোলা চুলে পরতে পারেন ফুলের কোনো ব্যান্ড। খোঁপায় গুজে দিতে পারেন কয়েকটা ফুল। আপনার চুল যদি বেশ বড় হয় সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে চুলে বেনুনিও করে নিতে পারেন। আর হ্যাঁ হাতে কিন্তু অবশ্যই থাকবে রিনিঝিনি রেশমি কাচের চুড়ি।
যারা সারাদিন বাইরে থাকার পরিকল্পনা করছেন, তারা হাই হিল ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন। এতে আপনার পায়ের ক্ষতি কম হবে, আর আপনি নিজেও স্বস্তি অনুভব করবেন। শাড়ির সাথে নিতে পারেন মিডিয়াম সাইজের ব্যাগ কিংবা বটুয়া। এক পেঁচে শাড়ি পরলে বটুয়া মানায় ভাল। আর কুচি দিয়ে পরলে ব্যাগ কিংবা ক্লাচ নিতে পারেন। দুটোতেই মানিয়ে যাবে আপনাকে। ব্যাগে একটি পানির বোতল আর ছাতা বহন করুন। ছবিঃ সংগৃহীত
বসন্তকে আপন রঙে সাজাতেই যেন হলুদ ফুলেরা সোনা রং ধারণ করে। হলুদ রংটার ভেতর একটা আগুনলাগা সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। হলুদ আর কমলায় মাখামাখি হয়ে বসন্তের একটা আলাদা রং দাঁড়িয়ে গেছে। বাসন্তী বা হলুদ বসনেই বসন্তবরণ উৎসব পার হয়। অনেকে তা থেকে খুব একটা সরতে চান না, আবার ভিন্নতাও চাচ্ছেন, তেমন মেয়েরা গেরুয়া বা বাদামি রঙ বেছে নিন চোখ বুজে। শাড়িতে এসব রঙ দিনের উৎসবে বেশ মানানসই। শাড়ির পাশাপাশি এখন সালোয়ার-কামিজ,কুর্তি কিংবা ফতুয়াও চলে বেশ।
শাড়ি পরতে চাইলে সুতি, অ্যান্ডি, তাঁত বা জামদানি যাই পরা হোক, রঙের বেলায়ও সহমত অধিকাংশ তরুণীর। বাসন্তী, সবুজ, কমলা, লাল, নীল এগুলোই থাকবে পোশাকে। শাড়ি হতে পারে একদম এক রঙের। শুধু পাড়ে থাকতে পারে রঙের ছড়াছড়ি কিংবা পুরো শাড়িতেই থাকতে পারে ব্লক ও জরির কাজ। ব্লাউজের কাটে আনতে পারেন ভিন্নতা। যারা ছোট হাতা পরেন তাদের জন্য ব্লাউজ হতে পারে ম্যাগি হাতা কিংবা ঘটি হাতা। একপেঁচে শাড়ি পরা হলে এরকম ব্লাউজ ভালো দেখাবে। আর যারা ছোট হাতা পরেন না, তারা পরতে পারেন হাতের থ্রি-কোয়াটার হাতা বর্ডারে কুচি, কিংবা বর্ডারে বসাতে পারেন চুমকি বা জরির লেস। তবে সেটা যেন চিকন হয়। বসন্তের সাজে যেকোনো রঙের শাড়ির সঙ্গেই গাড় লাল রঙের ব্লাউজ ভালো দেখায়। এক রঙা ব্লাউজে এমব্রয়ডারী করানো যেতে পারে, সেই সাথে করাতে পারেন জারদৌসি ওয়ার্কও।
বসন্তকে আপন রঙে সাজাতেই যেন হলুদ ফুলেরা সোনা রং ধারণ করে। হলুদ রংটার ভেতর একটা আগুনলাগা সৌন্দর্য ফুটে ওঠে। হলুদ আর কমলায় মাখামাখি হয়ে বসন্তের একটা আলাদা রং দাঁড়িয়ে গেছে। বাসন্তী বা হলুদ বসনেই বসন্তবরণ উৎসব পার হয়। তাই এইদিনে মেকাপে ত্বকের খুঁত ঢাকা নয়; বরং ত্বকের স্বাভাবিক সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করুন। বেশি কিছু নয়, হালকা আইশ্যাডো, কাজল আর লিপগ্লসটাই এ দিনের সাজে পূর্ণতা আনবে। বসন্তের প্রথম দিনটার স্বাভাবিক যে বর্ণচ্ছটা, তাকে আর কৃত্রিম রঙে রাঙানোর প্রয়োজন নেই। পোশাকের রঙে ঔজ্জ্বল্য তো থাকছেই, সাজটা না হয় সেদিন সাদাসিধেই থাকল। সুতির শাড়ি হলে মাটির গয়না পরতে পারেন। কিংবা কাঠ বা পুঁতির গয়নাও ভালো লাগবে সুতি শাড়ির সাথে। হাত ভর্তি কাঁচের চুড়ি পরে নিন। তবে যদি সম্পূর্ণ ব্লাউজেই জমকালো কাজ থাকে, তাহলে গলা ও হাত বাদ দিয়ে কানে ঝুমকা পরে নিন।
উজ্জ্বল হলুদরঙা ফুল ছাড়া যেন পূর্ণই হয় না বসন্তে বাঙালি নারীর সাজ। কারণ, বাঙালি নারীর লাবণ্যের সঙ্গে ফুলটা জড়িয়ে আছে ওতপ্রোতভাবে। চুলে তাজা ফুলের ব্যবহার তো আপনাকে রঙিন করেই। চুলটা খোলাই ভালো লাগবে এমন দিনে। আর যদি কেউ চুল খোলা রাখাতে না চান, সেক্ষেত্রে হালকা করে চুলটা বেঁধে নিন। তবে এই সময়ে চুলে মেসি ভাবটা অনেক ভালো লাগবে। এ ছাড়া খোলা চুলে পরতে পারেন ফুলের কোনো ব্যান্ড। খোঁপায় গুজে দিতে পারেন কয়েকটা ফুল। আপনার চুল যদি বেশ বড় হয় সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে চুলে বেনুনিও করে নিতে পারেন। আর হ্যাঁ হাতে কিন্তু অবশ্যই থাকবে রিনিঝিনি রেশমি কাচের চুড়ি।
যারা সারাদিন বাইরে থাকার পরিকল্পনা করছেন, তারা হাই হিল ব্যবহার থেকে দূরে থাকুন। এতে আপনার পায়ের ক্ষতি কম হবে, আর আপনি নিজেও স্বস্তি অনুভব করবেন। শাড়ির সাথে নিতে পারেন মিডিয়াম সাইজের ব্যাগ কিংবা বটুয়া। এক পেঁচে শাড়ি পরলে বটুয়া মানায় ভাল। আর কুচি দিয়ে পরলে ব্যাগ কিংবা ক্লাচ নিতে পারেন। দুটোতেই মানিয়ে যাবে আপনাকে। ব্যাগে একটি পানির বোতল আর ছাতা বহন করুন। ছবিঃ সংগৃহীত
No comments:
Post a Comment